ওয়েব ডেভেলোপারের পিছে ছুটতে ছুটতে নিজেই ডেভলোপার হয়ে যাচ্ছেন? তারপরও সমস্যার সমাধান পাচ্ছেন না?
Welcome আপনাকেই খুঁজছি 👨🦰 আজকের এই আয়োজন আপনার জন্যই
STEP 1 – ডোমেইন হোস্টিং কিনতে হয়
STEP 2 – ওয়েব ডিজাইনারের থেকে UI / UX ডিজাইন করে নিতে হয়
STEP 3 – ডিজাইন অনুযায়ী ডেভেলোপার কে দিয়ে সাইট ডেভেলোপ করতে হয়
STEP 4 – গ্রাফিক্স ডিজাইনারকে দিয়ে ওয়েবসাইটের লোগো, ব্যানার ইত্যাদি ডিজাইন করতে হয়
STEP 5 – কনটেন্ট রাইটার কে দিয়ে ওয়েবসাইটের কপিরাইটিং লিখে নিতে হয়
STEP 6 – কংগ্রাচুলেশন আপনার ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে গিয়েছে
আসলে ওয়েবসাইট বানানোর খরচ নির্ভর করে থাকে সাইটের ডিজাইন এবং ডেভেলোপমেন্ট প্রসেস এর ওপর, তাই এটির নিদির্ষ্ট কোন খরচ নেই। একেক ধরণের ওয়েবসাইটের জন্য একেক রকমের খরচ হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ চলুন একটি সাধারণ মানের ই-কমার্স ওয়েবসাইট বানানোর মিনিমাম খরচ দেখি:
ডোমেইন – ৯৫০৳
হোস্টিং – ১০,০০০৳
ডেভেলোপমেন্ট – ৪০,০০০৳
ব্যাসিক গ্রাফিক্স ডিজাইন – ৫,০০০৳
কনটেন্ট / কপিরাইটিং – ৫,০০০৳
—————————————————
সর্বমোট: ৬০,৯৫০ টাকা
তো উপরের এই হিসেব অনুযায়ী বুঝতেই পারছেন একটি সাধারণ ওয়েবসাইট বানানোর খরচ কেমন হয়ে থাকে। আমরা উদাহরণ হিসেবে এখানে ই-কমার্স সাইট বানানোর খরচ দেখিয়েছি, অনান্য ক্যাটাগরির ওয়েবসাইট বানানোর খরচ এর থেকে কম / বেশি হতে পারে।
এখানে যে খরচ দেখানো হয়েছে তার মধ্যে ডোমেইন হোস্টিং প্রতিবছর রিনিউ করতে হবে অর্থাৎ প্রতি বছর ডোমেইন হোস্টিং এর ফি দিতে হবে। কিন্তু বাদ বাকি সব খরচ অনটাইম মানে শুধু ওয়েবসাইট বানানোর সময় প্রথমবার। এছাড়া যদি আপনার নিজের ওয়েব ডেভেলোপমেন্ট সম্পর্কে জ্ঞান না থাকে তো কোন ডেভেলোপার বা এজেন্সি থেকে নিয়মিত ওয়েবসাইট মেইনটেনেন্স সার্ভিস নিতে হবে।
উপরের এই খরচ টা দেখে অনেকেই হয়তো অনুৎসাহিত হয়ে গেছেন, ভাবছেন ওয়েবসাইট বানাতে এত খরচ? এটাতো বড় একটা প্রবলেম 😒
থামুন ✋ প্রবলেম যেহেতু আছে তার সলিউশন ও আছে। আমরা ছোট বড় অনেক উদ্যোক্তাদের সাথে কথা বলে দেখেছি সার্ভে করেছি, কেন তাঁরা তাঁদের বিজনেস কে অনলাইনে নিয়ে যাচ্ছে না? কেন ই বা ওয়েবসাইট তৈরির করছে না? তাঁদের বেশিরভাগেরই কমন একটি উত্তর ছিলো:
ওয়েবসাইট বানাতে খরচ বেশি, আমাদের পক্ষে প্রথমেই এত খরচ বহন করা সম্ভব না।
বর্তমানে আপনি অনলাইন অফলাইন যে কোন জায়গায় ব্যবসা করেন না কেন, ওয়েবসাইট থাকা প্রায় একপ্রকার বাধ্যতামূলক হয়ে গেছে। কিন্তু বাজেট সল্পতা থাকার কারণে অধিকাংশ উদ্যোক্তাই ইচ্ছা থাকা সত্বেও ওয়েবসাইট বানাতে পারছে না। আর এই উদ্যোক্তাদের কথা ভেবেই আমরা তৈরি করেছি ওয়েবসাইট বানানোর নতুন মডেল ওয়েবসাইট অ্যাজ এ সার্ভিস (WaaS) যেখানে খুব কম খরচেই আপনি তৈরি করতে পারবেন ওয়েবসাইট, থাকবে না কোন ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট ঝামেলা।
WaaS এর পূর্ণরূপ হলো (Website as a Service) ওয়েবসাইটের যাবতীয় সলিউশন সার্ভিস রূপে প্রদান করাকেই WaaS বলে
অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইটের সব ধরণের সলিউশন পাবেন এক জায়গা থেকেই।
WaaS মডেলটি বলতে গেলে সম্পূর্ণ একটি নতুন কনসেপ্ট। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে মোটামুটিভাবে WaaS এর প্রচালণ শুরু হলেও আমাদের দেশে সেই অর্থে এখনো WaaS এর প্রচালণ শুরু হয়নি। গ্লোবালি WaaS তৈরির উদ্দেশ্য আর আমাদের উদ্দেশ্য একই হলেও পার্থক্য হচ্ছে আমরা WaaS সিস্টেম চালু করেছি প্রধানত উদ্যোক্তাদের ব্যবসাকে কেন্দ্র করে।
একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে গেলে বেশ কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয় যা সম্পর্কে আমরা শুরুতেই বর্ণণা করেছি। এই যে ধাপে ধাপে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন লোকের কাছে গিয়ে ওয়েবসাইট বানাতে হয়, এটি একজন সাধারণ মানুষ যে ওয়েবসাইট সম্পর্কে অতবেশি জানেনা তার জন্য বেশ ঝামেলাকর একটি বিষয়।
কিছুদিন আগে একটি রিসার্সে দেখা গেছে ২০২২ সালে এসেও বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার মাত্র ৩১.৫% মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী। এখানে একটা বিষয় লক্ষ্যণীয় যে আমাদের দেশে যেখানে মাত্র ইন্টারনেট রেভুলেশন শুরু হয়েছে, যেখানে অধিকাংশ মানুষ ই এখনো ইন্টারনেটের বাইরে আছে সেখানে ওয়েবসাইট তৈরি করার এই স্টেপ বাই স্টেপ প্রসেসটি সাধারণ মানুষের কাছে কেমন হতে পারে বুঝতেই পারছেন।
WaaS তৈরি করার আগে আমরা ছোট বড় অনেক উদ্যোক্তাদের সাথে কথা বলে দেখেছি সার্ভে করেছি, কেন তাঁরা তাঁদের বিজনেস কে অনলাইনে নিয়ে যাচ্ছে না? কেন ই বা ওয়েবসাইট তৈরির দিকে আগাচ্ছে না? তাঁদের অধিকাংশরই কিছু কমন উত্তর ছিলো:
মাঝারি এবং বড় উদ্যোক্তারা বলেছে: যেহেতু আমাদের ব্যবসা ভালো চলছে তাই ব্যবসায় টাকা ইনভেস্ট করতে কোন সমস্যা নেই, ব্যবসাকে অনলাইনে নিয়ে যাবার ইচ্ছে আছে কিন্তু কিভাবে শুরু করবো সেই উপায় পাচ্ছি না।
কেউ কেউ বলেছেন: আমরা ব্যবসাকে ডিজিটাল করার চেষ্টা করেছিলাম, ওয়েবসাইট তৈরিসহ অনেক কাজ সম্পূর্ণ করেছিলাম, কিন্তু পরবর্তীতে সঠিক গাইডলাইন না পাওয়ায় এবং প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রবলেম সৃষ্টি হওয়ায় পরে আর ওয়েবসাইট নিয়ে সামনে আগাইনি। যদি ওয়েবসাইট ম্যানেজ করার খরচ কম হতো এবং সঠিক গাইডলাইন পেতাম তাহলে আমাদের ব্যবসাও অনলাইনে ছড়িয়ে দিতে পারতাম।
আমাদের দেশে বেকারত্বের অভিশাপ আগে থেকেই ছিলো, করোনা ভাইরাস আসার পর এটি বেড়ে গেছে আরো কয়েকগুণ। করোনাকালে অসংখ্য চাকরিজীবী তাঁদের চাকরি হারিয়েছে। অনেক উদ্যোক্তা তাঁদের ব্যবসায় লস খেয়েছেন।
কিছু ব্যবসায়ী একদিকে যেমন লস গুণছিলো অপরদিকে হঠাৎ করে কিছু কিছু ব্যবসায়ী প্রচুর লাভের মুখ দেখা শুরু করলো এবং এই লাভের পরিমাণ ছিলো অবিশ্বাস্য। মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে এই ব্যবসাগুলো বড় কোম্পানীতে পরিণত হয়েছিলো।
সবথেকে মজার বিষয় হলো করোনাকালে যে ব্যবসাগুলো লাভের মুখ দেখছিলো তার অধিকাংশই ছিলো অনলাইন কেন্দ্রিক ব্যবসা। করোনা আসার পর মানুষ ইন্টারনেটের পাওয়ার সম্পর্কে জেনেছে, বুঝতে পেরেছে ই-কমার্স এর গুরুত্ব। বেকারত্বের বোঝা দূর করার জন্য অনেক তরুণ উদ্যোক্তা সৃষ্টি হয়েছে।
মজার বিষেয় হলো এই তরুণ উদ্যোক্তারা অনলাইন ব্যবসা বিশেষ করে ই-কমার্সের দিকে বেশি ঝুকছে এবং সফলতাও পাচ্ছে। পুরোনো উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি বিশেষ করে এই তরুণ উদ্যোক্তাদের ব্যবসাকে বড় করতে হেল্প করার জন্যই মূলত আমরা WaaS তৈরি করেছি।
আসলে WaaS কাদের জন্য আর কাদের জন্য না এটার কোন ধারাবাধা নিয়ম নেই। আপনি যেই হোন না কেন, আপনার যদি একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হয় তাহলে Welcome আপনাকেই খুঁজছি 🙂 WaaS আপনার জন্যই।
উদ্যোক্তারা তাঁদের ব্যবসাকে অনলাইন ব্যবসায় পরিণত করতে চায়, কিন্তু সঠিক পরামর্শ এবং তাঁদের বাজেট প্রবলেম থাকায় সেটি করতে পারছে না। কেউ কেউ আবার ওয়েব ডেভেলোপারের পিছে ছুটতে ছুটতে নিজেরাই ডেভেলোপার হয়ে যাচ্ছে 😑 তারপরেও তাঁদের ওয়েবসাইটের সমস্যা সমাধান হচ্ছে না।
আপনি একজন ব্যবসায়ী আপনার ব্যবসার জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাচ্ছেন, এখন সেই ওয়েবসাইটের জন্য কি ধরণের হোস্টিং দরকার? কোথায় থেকে ডোমেইন হোস্টিং কেনা দরকার? ওয়েবসাইট কি দিয়ে তৈরি করতে হবে? ওয়েবসাইটে কি কি মেইনটেইন করা দরকার ব্লা ব্লা…… এইসব আপনার জেনে কি লাভ ভাই? আপনে তো ওয়েবসাইট বানিয়ে নিতে এসেছেন, ওয়েব ডেভেলোপার হতে তো আসেন নাই তাইনা। আপনার কাজ ব্যবসা করা, ওয়েবসাইট বানানো না। তো আপনারা যারা ওয়েবসাইট তৈরি করতে এসে নিজেই ওয়েব ডেভেলোপার হয়ে যাচ্ছেন তারপরেও সমস্যার সমাধান পাচ্ছেন না, যারা তাঁদের ব্যবসাকে অল্প খরচে অনলাইনে নিয়ে আসতে চাচ্ছেন তাঁদের জন্যই WaaS.
সাধারণ নিয়মে ওয়েবসাইট তৈরি করতে গেলে প্রথমে ওয়েব ডিজাইনারের কাছে যেতে হয়, ওয়েব ডিজাইনার UI / UX ডিজাইন তৈরি করে দেয় এরপর সেই ডিজাইন অনুসারে ওয়েব ডেভেলোপার ওয়েবসাইট ডেভেলোপ করে। আবার ডোমেইন, হোস্টিং কেনার জন্য যেতে হয় হোস্টিং প্রোভাইডারের কাছে, গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাছে এছাড়া এসইও এবং মার্কেটিং করার জন্য যেতে হয় মার্কেটার ও এসইও এক্সপার্টের কাছে। মানে একজন উদ্যোক্তা যখন তাঁর ব্যবসাকে অনলাইনে নিয়ে আসতে চায় তখন তাকে অনেকগুলো স্টেপ পার করতে হয়, বিভিন্ন জায়গায় ছুটতে হয় আর ঠিক এখানেই WaaS ভিন্নভাবে কাজ করে।
কোন উদ্যোক্তা যদি তার ব্যবসাকে অনলাইনে নিয়ে আসতে চায় তাহলে তাকে ডিজাইনার, ডেভেলোপার বা মার্কেটার কারো কাছেই যেতে হবেনা এমনকি হোস্টিং প্রোভাইডারের কাছেও না। কেননা WaaS এর ভেতরেই আপনি ডোমেইন হোস্টিং, ডিজাইন, ডেভেলোপমেন্ট সহ যাবতীয় ডিজিটাল সলিউশন পেয়ে যাবেন খুব কম খরচেই। তাই আলাদা আলাদাভাবে কারো কাছে ছুটতে হচ্ছে না।
ফিচারর্সভেদে আমাদের ভিন্ন ভিন্ন প্যাকেজ তৈরি করা আছে যেমন WaaS Basic এবং WaaS Advanced প্যাকেজে আমরা বিভিন্ন ডিজাইনের আলাদা আলাদা রেডিমেট ওয়েবসাইট আগে থেকেই তৈরি করে রেখেছি। এর মধ্যে থেকে আপনার পছন্দের যে কোন ডিজাইনের ওয়েবসাইটটি বাছাই করবেন, আমরা সেই ওয়েবসাইট আপনার জন্য রেডি করে দিবো এবং ১ বছর ওই ওয়েবসাইট ম্যানেজ করো দিবো।
আপনার যদি আলাদা কাস্টোম ডিজাইনের ওয়েবসাইট এর প্রয়োজন হয় তো সেটার সলিউশন ও আমাদের কাছে আছে WaaS Custom প্যাকেজ। আপনি কেমন ধরণের ওয়েবসাইট চাচ্ছেন তা আমাদের জানাবেন আমরা আপনার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী সেই ওয়েবসাইট তৈরি করে দিবো।
আপনি যদি নতুন উদ্যোক্তা হয়ে থাকেন বা আপনার অলরেডি যদি অফলাইনে ব্যবসা থাকে তাহলে WaaS আপনার জন্য বেস্ট সলিউশন। কেননা WaaS এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই শুরু করতে পারবেন আপনার অনলাইন ব্যবসা।
বর্তমানে সাধারণ মানের একটা ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে সব মিলিয়ে মিনিমাম ৫০-৬০ হাজার টাকা লেগে যায়, যা একজন নতুন উদ্যোক্তা বা ছোট উদ্যোক্তাদের পক্ষে এফোর্ট করা সম্ভব নয়। কিন্তু WaaS সিস্টেমে আপনি খুব কম খরচেই শুরু করতে পারবেন আপনার ই-কমার্স সাইট, এছাড়া সাথে থাকবে আরো বিশেষ কিছু সুযোগ সুবিধা।
WaaS সিস্টেম আমরা মূলত তৈরি করেছি উদ্যোক্তাদের টার্গেট করে, তাই এখানে ই-কমার্স সাইট বেশি থাকবে কিন্তু এর বাইরেও যেসব ওয়েবসাইট WaaS এর মাধ্যমে পাবেন:
আমাদের মোট ৩ টি প্যাকেজ রয়েছে, যেখান থেকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোন প্যাকেজ দিয়ে শুরু করতে পারবেন। এই প্যাকেজগুলোর সর্বনিম্ন প্রাইজ শুরু হয় ১২ হাজার টাকা থেকে। আপনি যদি নতুন উদ্যোক্তা হয়ে থাকেন অথবা আপনার যদি ছোট বিজনেস থাকে তো WaaS Basic প্যাকেজ দিয়ে শুরু করতে পারেন। আর বড় উদ্যোক্তাদের জন্য রয়েছে আমাদের WaaS Custom প্যাকেজ, যেখানে আপনার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আপনার ব্যবসার সব ধরণের ডিজিটাল সলিউশন করো দেওয়া হবে।
আমরা জানি যে, বর্তমানে সাধারণ মানের একটা ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে মিনিমাম ৫০-৬০ হাজার টাকা খরচ হয়। এটা তো গেল ওয়েবসাইট তৈরি খরচ, ওয়েবসাইট ম্যানেজ করার জন্য আবার একজন ডেভেলোপারকে চাকুরীতে রাখতে হবে অথবা আলাদা করে কোন এজেন্সি থেকে ওয়েবসাইট ম্যানেজড সার্ভিস নিতে হবে, নয়তো নিজেকে ডেভেলোপমেন্ট শিখতে হবে। তাছাড়া ডোমেইন হোস্টিং, ডিজাইন, মার্কেটিং খরচ তো আছেই। যাদের ছোট ব্যবসা বা নতুন উদ্যোক্তা তাঁদের সবার পক্ষে প্রথমেই এই ইনভেস্টমেন্ট করা সম্ভব না, আবার ব্যবসার কাজে ফোকাস না দিয়ে ডেভেলোপমেন্টও শেখা সম্ভব না।
তাঁদের এই সবগুলো সমস্যার সমাধান হতে পারে WaaS কেননা WaaS এ প্যাকেজের ভেতরেই সব খরচ অন্তর্ভুক্ত, আলাদা আলাদা জায়গায় কোন ফি দিতে হচ্ছে না, ওয়েবসাইট ম্যানেজ নিয়েও চিন্তা করতে হচ্ছে না। আপনার কাজ ব্যবসা করা, তাই ব্যবসা পরিচালনা করবেন ওয়েবসাইটের সকল দায়িত্ব আমাদের।
২০১৪ সাল থেকে আমরা ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি, তাই সেই সুবাধে একজন নতুন উদ্যোক্তার প্রবলেম আমাদের অজানা নয়। আমরা জানি একটি ছোট বিজনেস কে গ্রো করার জন্য অনেক কষ্ট করতে হয়, আমরা বুঝতে পারি নতুন কোন উদ্যোক্তার পক্ষে চাইলেই ওয়েবসাইটের পিছে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করা সম্ভব নয় আর তাই শুরু করেছি আমাদের WaaS সিস্টেম, যেখানে একজন উদ্যোক্তা তাঁর সামর্থ্যর মধ্যেই ব্যবসাকে অনলাইনে নিয়ে আসতে পারবে।
“এক কথায় কোর্সটি অসাধারণ। মাঝে মাঝে মনে হয় আমি অফিসিয়াল জব করছি। রিয়েল লাইফে আমার এক্সপেরিয়েন্স থেকে বলছি, অ্যাডমিন সাপোর্ট ছোট একটি কোর্স কিন্তু ক্যারিয়ার এর জন্য বেশ ইফেক্টিভ“
“সরকারী চাকুরীর বয়স যখন শেষ হয়ে গিয়েছিলো তখন আমাকে হতাশা ঘিরে ধরে, কি করবো ভাবতে পারছিলাম না, মনে হচ্ছিলো সব স্বপ্ন শেষ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু না, অ্যাডমিন সাপোর্ট কোর্স করে বর্তমানে আমি USA বায়ার এর সাথে রেগুলার কাজ করে যাচ্ছি, আর এখন জানি আমার হতাশার দিন শেষ। অ্যাডমিন সাপোর্ট কোর্সটি আমার সফলতার মূলমন্ত্র ছিল”
_প্রিন্স আজম , শেরপুর থেকে
“কম্পিউটার এ আমার তেমন কোনো জ্ঞান ছিল না, একসময় আমি নিজেই ভাবতাম আমি ফ্রীলান্সার হতে পারবো কিনা, আমার কতদিন সময় লাগতে পারে? ১৫ দিনে যখন আমি কোর্সটি শেষ করি তখন আমার ধারণাটাই পাল্টে গিয়েছিলো। আর আজ আমি নিজেকে একজন সফল ফ্রীলান্সার হিসেবে দাবি করি”
_মোঃ শাহেদুজ্জামান, বনানী, বগুড়া থেকে